ব্যাটারী চালিত গাড়ি গুলোও তেলের অজুহাত দেখিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। যাত্রীরা কিছু বলতে গেলে তর্কে জড়িয়ে পড়েন অনেক চালক।
সম্প্রতি বরিশালে মিনি পরিবহন গুলোতে চলছে অস্বাভাবিক অরাজকতা।
জ্বালানি তেলের মুল্য বৃদ্ধির অজুহাতে বাস ট্রাক কাবার্ড ভ্যানের সাথেসাথে অটো রিক্সা, সিএনজি, মাহেন্দ্র এক কথায় থ্রি হুইলার গুলোতেও ৫টাকার ভাড়া ১০টাকা, ১০ টাকার ভাড়া ১৫টাকা সিএনজি গুলোতে কোথাও কোথাও নেওয়া হচ্ছে ২০ টাকা পর্যন্ত।
সরকার সাধারণ মানুষের জীবন জীবিকার সঙ্গে যুক্ত ডিজেল ও কেরোসিন তেলের দাম বাড়ালেও অকটেন ও পেট্রোলের দাম বাড়ায়নি। কেরোসিন এবং ডিজেলের দাম বৃদ্ধির কারণে ভোক্তা পর্যায়ে মারাত্মক বিরূপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
ব্যাটারী চালিত গাড়ি গুলোও তেলের অজুহাত দেখিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। যাত্রীরা কিছু বলতে গেলে তর্কে জড়িয়ে পড়েন অনেক চালক।
বলে- “মোরা হরমু কি, সোয়াবিনের দাম বাড়ছে না”
কোথায় জ্বালানী তেল, কোথায় ভোজ্যতেল আর কোথায় ব্যাটারী চালিত গাড়ি। কে করবে এর সমাধান? সরকারের প্রনোদনা দেওয়ার পরও এমন ঘটনা ঘটেছে প্রতিনিয়ত।
প্রতিদিনই ড্রাইভারদের বাক-বিতন্ডা, তর্কা-তর্কী, হাতা-হাতি এমনকি মারামারির মতো ঘটনাও প্রত্যহ চোখে পড়ে। দ্রব্য মুল্য বৃদ্ধির দূর্বিসহ সময়ে এমন অরাজকতা বিঁষিয়ে তুলেছে নগরবাসী ও দূরদূরান্ত থেকে আসা মানুষদের।
এ ব্যাপারে সিটি কর্পোরেশন, স্থানিয় সরকার, জনপ্রতিনিধি, প্রসাশন কারোরই কোন মাথাব্যথা নেই। এখন অনেকেই বলছে “যে যায় লংকা সেই হয় হনুমান” কেউ বলছে “তবে কি এ বিষয়ে কেউ দেখার নেই?” এ প্রশ্নের উত্তর দেবে কে?